বিস্ময়ের এক প্রাচীন শহর
সিন্ধু ও সরস্বতী নদীর তীরে প্রায় খ্রিস্টপূর্ব ৩৩০০ থেকে ১৩০০ অব্দ পর্যন্ত গড়ে উঠেছিল সিন্ধু উপত্যকা সভ্যতা – বিশ্বের প্রাচীনতম এবং সবচেয়ে উন্নত নগর সভ্যতা।
মোহনজোদারো ও হরপ্পা ছিল এই সভ্যতার অন্যতম শ্রেষ্ঠ নিদর্শন।
উন্নত নগর পরিকল্পনা
৫০০০ বছর আগে এই প্রযুক্তি ছিল ভাবনার বাইরে।
আজও অপরিচিত এক লিপি
এই সভ্যতার একটি অদ্ভুত লিপি রয়েছে, যা আজও কেউ পড়তে পারেনি।
এই লিপিতে কি লুকিয়ে আছে ভারতীয় বৈদিক জ্ঞানের সূত্র?
🕉️ বৈদিক চিহ্ন ও প্রতীক
এগুলি স্পষ্ট করে যে এটি ছিল একটি বৈদিক ভিত্তিক সমাজ।
🧪 আর্য আক্রমণ তত্ত্বকে চ্যালেঞ্জ
সিন্ধু ও সরস্বতী নদীর তীরে ছড়িয়ে থাকা সভ্যতার নিদর্শন প্রমাণ করে আর্যরা ভারতীয় উপমহাদেশেই জন্মেছিল, তারা বাইরে থেকে আসেনি।
এই তত্ত্ব এক ঔপনিবেশিক ষড়যন্ত্র ছাড়া আর কিছুই নয়।
🔥 মোহনজোদারোর ‘গ্রেট বাথ’
একটি প্রাচীন জনস্নানঘর, যা আধ্যাত্মিক স্নানের জন্য ব্যবহৃত হত – যেন এক প্রাচীন কুম্ভমেলা।
🛕 ধর্মীয় নিদর্শন
🚨 ধ্বংসের কারণ
এই সভ্যতার পতনের পিছনে কারণ কী?
হয়তো জলবায়ু পরিবর্তন, নদী পরিবর্তন বা অভ্যন্তরীণ অবক্ষয়।
🇮🇳 ভারতের গৌরবকে উপেক্ষা করা হয়েছে
বিশ্ব যখন মিশর ও ব্যাবিলনের কথা বলে, তখন ভারতবর্ষের এই গৌরবময় সভ্যতাকে ভুলে যায়।
কেন? কারণ সত্য স্বীকার করলে ভারতকেই মানব সভ্যতার উৎস মানতে হবে।