প্রকৃত সত্য:
১. প্রাচীন জৈন ও হিন্দু মন্দির:
২. ভারতীয় স্থাপত্যের নিদর্শন:
২. হরাইজন সমস্যা – সমান তাপমাত্রা কেন?
দূরবর্তী অঞ্চলগুলির তাপমাত্রা কীভাবে একই রকম? ইনফ্লেশন থিয়োরি এক সম্ভাবনা দিলেও এটি যাচাই হয়নি। ভারতীয় দর্শনে এই সাম্যতা ঋত বা কসমিক অর্ডারের অংশ।
৩. ফ্ল্যাটন
৩. লোককথা ও নামের ব্যুৎপত্তি:
৪. আকবরের প্রকৃত ভূমিকা:
📖 কেন ইতিহাস বদলানো হলো?
🕉️ ভারতীয় ধর্মগ্রন্থে কি আছে?
🔥 উপসংহার:
ফতেহপুর সিক্রি ছিল ভারতের গর্ব — আকবর তা নির্মাণ করেননি, শুধু নামমাত্র দখল করেছিলেন।
সমস্যা – এত নিখুঁত শুরু?
মহাবিশ্বের এত নিখুঁত সমতলতা কি কাকতালীয়? নাকি এটি এক অন্তর্নিহিত সুষম শক্তির প্রতিফলন, যেমন ভারতীয় দর্শনে বলা হয়েছে?
৪. ডার্ক ম্যাটার ও এনার্জি – ৯৫% অজানা!
আমাদের মহাবিশ্বের অধিকাংশ অংশ অজানা পদার্থ ও শক্তির উপর নির্ভরশীল—যাদের অস্তিত্ব এখনও ধরা পড়েনি। ভারতীয় দর্শনে সূক্ষ্ম শক্তি ও চেতনার ভূমিকা বরাবরই গুরুত্বপূর্ণ।
৫. প্রাচীন গ্যালাক্সির আগমন – সময়রেখার বিপরীত?
শুরুতেই বিশাল ও পরিপক্ব গ্যালাক্সির সন্ধান—এটা কি প্রমাণ করে না যে মহাবিশ্ব আরও পুরাতন ও বিস্তৃত, যেমন বলা হয়েছে ভারতীয় कल्प-এর ধারণায়?
পশ্চিমের মনোভাব – চক্র নয়, শুরু খোঁজা
বিগ ব্যাং একক শুরুয়াতের ধারণা দেয়, যা খ্রিস্টীয় সৃষ্টিতত্ত্ব ও পাশ্চাত্য ইতিহাসে স্বাভাবিক। কিন্তু ভারত এক চিরন্তন ও সচেতন মহাবিশ্বের কথা বলে। এই বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব কি সেই গভীর জ্ঞানকে ছাপিয়ে যাওয়ার চেষ্টা?
ভারতের চিরন্তন তত্ত্ব – আরেকটি মহাজগৎ দর্শন
উপসংহার – এক নতুন দৃষ্টিভঙ্গির দরকার
বিগ ব্যাং সব প্রশ্নের উত্তর নয়। তার সীমাবদ্ধতা ও প্রশ্নবিদ্ধ দৃষ্টিভঙ্গির মাধ্যমে আমরা প্রাচীন ভারতীয় দর্শনের প্রতি নতুন করে তাকাতে পারি। চক্রাকারে বয়ে চলা এই মহাজগতের কথা আমাদের গ্রন্থে বহু আগেই লেখা হয়েছে।